শান তার বন্ধু শিবলীকে নিয়ে সাগর পারে বেড়াতে এলো। শিবলী অনেকটা জোর করে নিয়ে এসেছে শানকে। দুইজন একটু নিরিবিলি জায়গা খুজে বসল। শান বন্ধুর মন একটু ভারি দেখে বলল কি বেপার এত নিরব কেন? শিবলী বলল তোমাকে আজ একটা স্বপ্নের কথা বলব। গত তিন দিন অনেক ভেবেছি স্বপ্ন নিয়ে। শান বলল স্বপ্ন নিয়ে ভাবনার কি আছে? আচ্ছা আগে শুনি।
শিবলীর কথা গুলিতার মুখ থেকে শুনুন।
কলেজে চাকরি করি, তাই সকালে ছুটতে হয়। রাত দশ টার পর জেগে থাকিনা। গত রবি বার কলেজে আনেক কাজ ছিল তাই প্রচন্ড পরিশ্রম এর কারনে, আর অবহেলায় এশার নামাজ পড়া হয়নি। মাঝ রাতেএকটা স্বপ্ন দেথে হটাৎ ঘুম ভেঙ্গে যায়। স্বপ্নে যা দেখলাম তা হল, আমি শুয়ে আছি, হটাৎ দেখি একটা আলো বাইরে থেকে ছুটে আসছে আমার রুমের দিকে জানালা দিয়ে। আমি একটু ভয় পেলেও দেখতে লাগলাম। আলোটা আমার ঘরে ডুকে হটাৎ এক জন বয়স্ক মানুষের রুপ নিল। তার মুখে দাড়ি, মাথায় টুপি, পাঞ্জাবি পরা। আমি অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম! লোকটা হটাৎ বলল নামাজ পড়, আর দুই বার বলল নামাজ পড়। তার পর বলল সময় কম। লোকটা ঘুরে চলে যেতে লাগল, আমি ডাক দিয়ে বললাম শুনুন, আপনি কে? লোকটি আবার ঘুরে একটু হাসল। তার পর বলল নামাজ পড় সময় কম। তার পর আলো হয়ে চলে গেল। কিছুহ্মন পর আমার মনে হল, আমি আকাশে উড়ে চলছি আর এ জন লোক আমার হাত ধরে আছে, লোকটির মুখের দিকে তাকাতেই দেখলাম ঐ লোকটা ! আমি কিছু বলব তখনই লোকটা হাত ইশারায় চুপ থাকতে বলল। আমরা উড়ে চলতে চলতে এক মরু ভুমিরমধ্যে এসে নামলাম । আমরা যেখানে নেমেছি সেখানে দেখলাম ভিশাল এক গুদাম ঘরের মত। আমরা ঘরের ভিতরে ডুকলাম, ভিতরে যা দেখলাম তাতে আমার আত্বা শুকিয়ে এলো! হাজার হাজার মৃত দেহ চারপাশে রাখা, হটাৎ দেখলাম ভিশাল বড় আকারের এক জন, ডান হাতে ভিশাল বড় দা নিয়ে বসে আছে। আর বাম হাত দিয়ে একটা করে লাশ টেনে আনছে, তারপর বড় দা দিয়ে আপেলের মত ছোট ছোট টুকরো করছে। ভয়ে আমার মুখ শুকিয়ে গেল, তখনই আমার সাথে থাকা বয়স্ক লোকটা আমার হাত ধরে টান দিয়ে আকাশের দিকে ছুটে চলল।
আনেক হ্মন উড়ে চলার পর, আমরা ভিশাল এক ফল ও ফুলের বাগানে এসে নামলাম। সুন্দর বাগান দেখে আমি লোকটার হাত ছেড়ে হাটা শুরু করলাম, কতহ্মন আমি হাটলাম মনে নেই। বাগান শেষ হয়না, এবার দেখলাম বাগানে অনেক বাংলো বাড়ি! আমি হেটে একটি বাড়ির কাছে এলাম, এত সুন্দর বাড়ি আমি জিবনে দেখিনি !কিন্তু বাড়িতে কোন লোকজন নেই! আবার হাটা দিলাম, কিছু দূর দূর বাড়ি বাগানে, মনে হল সবই খালি! আরো কিছু দুর এগিয়ে একটি ফুলের বাগানে কিছু সুর্দশ যুবককে দেখলাম। আমি তাদের কাছে এগিয়ে এলাম, তাদের ডাক দিলাম কিন্তু কোন এক অদৃশ্য কারনে যুবকেরা আমার ডাক শুনছে না, মনে হল তারা আমাকে দেখতেও পাচ্ছেনা। যুবক গুলো নিজেরা কথায় এবং ফুলের বাগান দেখায় ব্যস্ত। আমি আবার ডাক দিতেই আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল।
শিবলী স্বপ্নের কথা শেষ করে চুপ করে রইল। শান একটু চিন্তা করে বলল বৃদ্ধ লোকটি নামাজের কথা বলে ছিল, সময় কম। মানে সময়মত পূর্ণ না করলে শাস্তি, আর পূর্ণ ও ভাল কাজ করলে পুরস্কার। শিবলী বলল হে ভাই, নামাজ পড়।
শিবলীর কথা গুলিতার মুখ থেকে শুনুন।
কলেজে চাকরি করি, তাই সকালে ছুটতে হয়। রাত দশ টার পর জেগে থাকিনা। গত রবি বার কলেজে আনেক কাজ ছিল তাই প্রচন্ড পরিশ্রম এর কারনে, আর অবহেলায় এশার নামাজ পড়া হয়নি। মাঝ রাতেএকটা স্বপ্ন দেথে হটাৎ ঘুম ভেঙ্গে যায়। স্বপ্নে যা দেখলাম তা হল, আমি শুয়ে আছি, হটাৎ দেখি একটা আলো বাইরে থেকে ছুটে আসছে আমার রুমের দিকে জানালা দিয়ে। আমি একটু ভয় পেলেও দেখতে লাগলাম। আলোটা আমার ঘরে ডুকে হটাৎ এক জন বয়স্ক মানুষের রুপ নিল। তার মুখে দাড়ি, মাথায় টুপি, পাঞ্জাবি পরা। আমি অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম! লোকটা হটাৎ বলল নামাজ পড়, আর দুই বার বলল নামাজ পড়। তার পর বলল সময় কম। লোকটা ঘুরে চলে যেতে লাগল, আমি ডাক দিয়ে বললাম শুনুন, আপনি কে? লোকটি আবার ঘুরে একটু হাসল। তার পর বলল নামাজ পড় সময় কম। তার পর আলো হয়ে চলে গেল। কিছুহ্মন পর আমার মনে হল, আমি আকাশে উড়ে চলছি আর এ জন লোক আমার হাত ধরে আছে, লোকটির মুখের দিকে তাকাতেই দেখলাম ঐ লোকটা ! আমি কিছু বলব তখনই লোকটা হাত ইশারায় চুপ থাকতে বলল। আমরা উড়ে চলতে চলতে এক মরু ভুমিরমধ্যে এসে নামলাম । আমরা যেখানে নেমেছি সেখানে দেখলাম ভিশাল এক গুদাম ঘরের মত। আমরা ঘরের ভিতরে ডুকলাম, ভিতরে যা দেখলাম তাতে আমার আত্বা শুকিয়ে এলো! হাজার হাজার মৃত দেহ চারপাশে রাখা, হটাৎ দেখলাম ভিশাল বড় আকারের এক জন, ডান হাতে ভিশাল বড় দা নিয়ে বসে আছে। আর বাম হাত দিয়ে একটা করে লাশ টেনে আনছে, তারপর বড় দা দিয়ে আপেলের মত ছোট ছোট টুকরো করছে। ভয়ে আমার মুখ শুকিয়ে গেল, তখনই আমার সাথে থাকা বয়স্ক লোকটা আমার হাত ধরে টান দিয়ে আকাশের দিকে ছুটে চলল।
আনেক হ্মন উড়ে চলার পর, আমরা ভিশাল এক ফল ও ফুলের বাগানে এসে নামলাম। সুন্দর বাগান দেখে আমি লোকটার হাত ছেড়ে হাটা শুরু করলাম, কতহ্মন আমি হাটলাম মনে নেই। বাগান শেষ হয়না, এবার দেখলাম বাগানে অনেক বাংলো বাড়ি! আমি হেটে একটি বাড়ির কাছে এলাম, এত সুন্দর বাড়ি আমি জিবনে দেখিনি !কিন্তু বাড়িতে কোন লোকজন নেই! আবার হাটা দিলাম, কিছু দূর দূর বাড়ি বাগানে, মনে হল সবই খালি! আরো কিছু দুর এগিয়ে একটি ফুলের বাগানে কিছু সুর্দশ যুবককে দেখলাম। আমি তাদের কাছে এগিয়ে এলাম, তাদের ডাক দিলাম কিন্তু কোন এক অদৃশ্য কারনে যুবকেরা আমার ডাক শুনছে না, মনে হল তারা আমাকে দেখতেও পাচ্ছেনা। যুবক গুলো নিজেরা কথায় এবং ফুলের বাগান দেখায় ব্যস্ত। আমি আবার ডাক দিতেই আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল।
শিবলী স্বপ্নের কথা শেষ করে চুপ করে রইল। শান একটু চিন্তা করে বলল বৃদ্ধ লোকটি নামাজের কথা বলে ছিল, সময় কম। মানে সময়মত পূর্ণ না করলে শাস্তি, আর পূর্ণ ও ভাল কাজ করলে পুরস্কার। শিবলী বলল হে ভাই, নামাজ পড়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন