এসএসসি ' র আগের সিলেবাসে এক্সাম ফিটনেস নামে একটা লেসন ছিল।কিভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হয় বা পরীক্ষায় ভালো করার উপায় কি সেই সম্পর্কেই এটা ছিল।যুগের চাহিদা অনুযায়ী যথাযথ কর্তৃপক্ষকে এক্সাম মেকানিজম নামেও একটা লেসন/ ইউনিট রাখার জোর দাবী জানাচ্ছি।এখানে কিভাবে পরীক্ষার ফলাফল হাইব্রিড বানানো যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত থাকবে বলে আশা করছি।
বেশ অনেকদিন আগের কথা।এইচ এস সি পরীক্ষার রেজাল্টে আশেপাশের চোর- বাটপারদের যেইরকম নাচ দেখেছিলাম তাতে নিজেকে আটকাতে না পেরে লিখেছিলাম - এইসব পরীক্ষার্থীরা না হয় ছোট,তাই বলে তাদের অভিভাবকদের কি একটুও লজ্জা লাগে না ???
বেশ অনেকদিন আগের কথা।এইচ এস সি পরীক্ষার রেজাল্টে আশেপাশের চোর- বাটপারদের যেইরকম নাচ দেখেছিলাম তাতে নিজেকে আটকাতে না পেরে লিখেছিলাম - এইসব পরীক্ষার্থীরা না হয় ছোট,তাই বলে তাদের অভিভাবকদের কি একটুও লজ্জা লাগে না ???
ইতোমধ্যে ২ টি বিষয়ের এইচএসসি পরীক্ষা শেষ।কানে যেই পরিমান কথা এসেছে তাতে বুঝতে কষ্ট হয় না যে আরেকটা "হাইব্রিড ড্যান্স" এর অপেক্ষা করতে হবে।লোকে বলে শোনা কোথায় কান দিতে নেই।কিন্তু যারা এই " সহযোগিতা" পাচ্ছে তারাই যদি শিকার করে তাহলে কি আর বিশ্বাস না করার উপায় আছে?
এই কিছুদিন আগেও আমার খুব কাছের একজন আমাকে কথায় কথায় বলত-আপনি আমাদের প্রতিষ্ঠানের এমনতর বিরুদ্ধবাদী কেন?মনে হয় উচিত জবাবের সময় চলে যাচ্ছে।
এটা কোন ভাবেই শিক্ষার্থীদের দোষ নয়।তারা এইরকম শিক্ষা আর ফলাফল চায় না।অন্তত যাদের সাথে আমার পরিচয় আছে তাদের অধিকাংশই এই অবস্থাটা চাচ্ছেনা।এইটা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও সেই ফেইলুয়ার শিক্ষকদের অতি উৎসাহ যারা মনে করে পরীক্ষা হলে "লিফলেট" না দিলে আমার প্রতিষ্ঠান ভালো রেজাল্ট করবে না।এই সব অপকর্ম ভয় থেকে করে,তাদের সততা নেই বলে তারা অসৎ কাজে সাহস পায়।
অবাক লাগে গার্ডিয়ানদের দেখে।
তারা নিজেদের সন্তান এর প্রাইভেট টিউটর নিয়োগের জন্য কতো ধরনের শর্ত দেন।অমুক ভার্সিটির অমুক ডিপার্টমেন্টের হতে হবে,দিনে এত ঘণ্টা সপ্তাহে এত দিন মাসে এই টাকায় পড়াতে হবে।অথচ যখন তারা তাদের এই সন্তানদের জন্যই কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করেন তখন হট লিস্টে রাখেন এই সব চোর বাটপার প্রতিষ্ঠানের।সিরিয়াল ধরে ফরম টানেন।ভর্তি পরিক্ষায় না টিকলে আবার ডোনেশনের ব্যবস্থা করেন।আবার এরাই নিজেদের সন্তানের চুরির ফলাফলে মিষ্টি বিলান আর ড্যান্স পার্টি করেন।
সময় আমাদের ও আসবে।একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্ন সত্যিকারের মেধাবিরা আজীবন দেখে তাদের স্বপ্ন বৃথা যাবেনা। হয়তো কোন সন্ধ্যায়ই উড়ো বাতাস পাবো পরিবর্তনের ডাকের।মিছিলের নেত্রিত্তে নয় এইবার মিছিলে শামিল থাকতে পারলেই টগবগিয়ে ফুটে উঠবো। মুষ্টিবদ্ধ হাত আকাশে ছুড়ে বলবো - আমিই মানুষ।
এই কিছুদিন আগেও আমার খুব কাছের একজন আমাকে কথায় কথায় বলত-আপনি আমাদের প্রতিষ্ঠানের এমনতর বিরুদ্ধবাদী কেন?মনে হয় উচিত জবাবের সময় চলে যাচ্ছে।
এটা কোন ভাবেই শিক্ষার্থীদের দোষ নয়।তারা এইরকম শিক্ষা আর ফলাফল চায় না।অন্তত যাদের সাথে আমার পরিচয় আছে তাদের অধিকাংশই এই অবস্থাটা চাচ্ছেনা।এইটা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও সেই ফেইলুয়ার শিক্ষকদের অতি উৎসাহ যারা মনে করে পরীক্ষা হলে "লিফলেট" না দিলে আমার প্রতিষ্ঠান ভালো রেজাল্ট করবে না।এই সব অপকর্ম ভয় থেকে করে,তাদের সততা নেই বলে তারা অসৎ কাজে সাহস পায়।
অবাক লাগে গার্ডিয়ানদের দেখে।
তারা নিজেদের সন্তান এর প্রাইভেট টিউটর নিয়োগের জন্য কতো ধরনের শর্ত দেন।অমুক ভার্সিটির অমুক ডিপার্টমেন্টের হতে হবে,দিনে এত ঘণ্টা সপ্তাহে এত দিন মাসে এই টাকায় পড়াতে হবে।অথচ যখন তারা তাদের এই সন্তানদের জন্যই কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করেন তখন হট লিস্টে রাখেন এই সব চোর বাটপার প্রতিষ্ঠানের।সিরিয়াল ধরে ফরম টানেন।ভর্তি পরিক্ষায় না টিকলে আবার ডোনেশনের ব্যবস্থা করেন।আবার এরাই নিজেদের সন্তানের চুরির ফলাফলে মিষ্টি বিলান আর ড্যান্স পার্টি করেন।
সময় আমাদের ও আসবে।একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্ন সত্যিকারের মেধাবিরা আজীবন দেখে তাদের স্বপ্ন বৃথা যাবেনা। হয়তো কোন সন্ধ্যায়ই উড়ো বাতাস পাবো পরিবর্তনের ডাকের।মিছিলের নেত্রিত্তে নয় এইবার মিছিলে শামিল থাকতে পারলেই টগবগিয়ে ফুটে উঠবো। মুষ্টিবদ্ধ হাত আকাশে ছুড়ে বলবো - আমিই মানুষ।